Uncategorized

A lipomyelocele is a type of lipoma that occurs with Spina Bifida. A lipoma is a fatty fibrous tissue mass in the spinal column that extends on the backside through a Spina Bifida defect (gap or opening in the malformed spine). It connects to the spinal cord against the skin. The defect is covered by […]

মাথা ব্যাথা কার না হয়…মাথা ব্যাথা হবার অনেক গুলি কারনের মধ্যে মাইগ্রেন অন্যতম।মাইগ্রেন হলো মস্তিষ্কের এক ধরনের নিউরোলজিক্যাল পেইন বা যন্ত্রণা। মাথাব্যথা এবং মাইগ্রেনের পার্থক্য হলো : শুধু মাথাব্যথায় কেবল মাথার যন্ত্রণা করে, কিন্তু মাইগ্রেনে মাথার যন্ত্রণার সঙ্গে শরীরে আরও কিছু সমস্যা দেখা দেয়। সঙ্গে শুধু মাথাব্যথা হলে মাথার যন্ত্রণাটি পুরো মাথাজুড়ে হতে পারে। কিন্তু

Ø নিয়মিত ওষুধ গ্রহণ করবেন।Ø ডাক্তার বাবুর অনুমতি ছাড়া ওষুধ গ্রহণ এড়িয়ে যাবেন না বা বন্ধ করবেন না।Ø খেঁচুনি বা মৃগীরোগ শুরুর কারণ খুঁজে বার করুন। খুব সাধারণ কারণগুলি হল· মদ্যপান,· অনিদ্রা,· চাপ,· উজ্জ্বল আলো জোরে আওয়াজ ইত্যাদি।Ø খেঁচুনি কবে এবং কখন শুরু হল, এর তীব্রতা কত, কতক্ষণ ধরে হয়েছে এবং তার সাথে খেঁচুনি শুরুর

· ওষুধ খেতে ভুলে যাওয়া,· মানসিক চাপ ,· উদ্বেগ বা উত্তেজনা,· হরমোন পরিবর্তন,· কিছু খাদ্য,· অ্যালকোহল,· উচ্চ শব্দ,· অনিদ্রা এবং· আলোর ঝলকানি

· শূন্যের দিকে তাকিয়ে থাকা· তীব্র ভাবে হাত-পা ছোড়া।· অজ্ঞান হয়ে যাওয়া।· জিহবায় কামর লাগা।· দৃষ্টি, শ্রবণ এবং স্বাদের মত ইন্দ্রিয়ের মধ্যে বিশৃঙ্খলা।· চেতনা হ্রাস।· প্রস্রাব এবং মলত্যাগের উপর তার নিয়ন্ত্রণ থাকে না।· জ্ঞান ফেরার পর দুর্বল বোধ করা,· স্রিতি শক্তি হ্রাস পাওয়া।

· কোনো দুর্ঘটনায় কিংবা পড়ে গিয়ে কোমর বা মেরুদন্ডে আঘাত পেলে আহত ব্যক্তিকে খুব বেশি নাড়াচাড়া করা উচিত নয়।· আহত ব্যক্তির ঘারের নিচে একটি তোয়ালে রোল করে রেখে চিত করে স্থীর ভাবে শুইয়ে হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।· রোগীকে না নাড়িয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া যেতে পারে। যেমনঃ- রক্তপাত বন্ধ করা।প্রতিরোধেরউপায় কি?· সীট বেল্ট পরে গাড়ি

মাথায় আঘাত একটি জরুরী অবস্থা। অতি মৃদুশ্রেণীর আঘাত ছাড়া অন্য সব শ্রেণীর আঘাতেই রোগীকে হাসপাতালে নেওয়া উচিৎ । তবে নিম্ন লিখিত উপসর্গ গুলো দেখা দিলে জরুরী ভাবে হাসপাতালে নিতে হবে-· জ্ঞানের মাত্রা কমতে থাকলে· অস্বাভাবিক আচরণ করতে থাকলে· মাথা ব্যথা তীব্র থেকে তীব্রতর হতে থাকলে· কথা জড়িয়ে গেলে· হাত/পায়ের অনুভূতি কমে গেলে· ক্রমাগত বমি হতে

Ø পায়ের ব্যায়ামঃ (বাম/ডান/উভয়)১. এক পায়ের হাঁটু সোজা রেখে সম্পূর্ণ পা সোজা উপরে তুলুন এবং নামান।২. সম্পূর্ণ পা বাইরে ভিতরে নিন, বাইরে ভিতরে ঘুরান ।৩. পায়ের গোড়ালির জয়েন্ট উপরে নিচে, বাইরে ভিতরে নিন ।৪. পায়ের আঙ্গুল গুলো ভাঁজ এবং সোজা করুন ।৫. চিত হয়ে শোয়া অবস্থায় দুই হাঁটু ভাঁজ করে কোমর উপরে তুলুন এবং নামান।৬.

যখন ব্যায়াম বা ঔষুধ খাওয়া সত্ত্বেও ব্যাথা কমছে না বা ব্যথা এক পায়ে বা উভয় পায়ে ছড়িয়ে পড়ছে। এটাকে সায়াটিকা বলা হয়ে থাকে। মেরুদণ্ডে আঘাতের ফলে বা ২ টা হাড়ের মাঝখানের নরম হাড় বের হয়ে যদি স্নায়ুর উপর চাপ দেয়(যেটাকে আমরা ডিস্ক প্রলাপ্স বা PLID বলে থাকি), তাহলে এই ব্যথা হতে পারে। এই সব ক্ষেত্রে